All Last Part In One



All Last Part In One
রথ দেখা  কলা বেচা  এই প্রবাদের সাথে অল্প স্বল্প পরিচিত আছি সকলেই। সকলেই আজ কাল ইন্টারনেট থেকে আয় করতে আগ্রহী কিন্তু আগ্রহ আছে ঠিকই পরিশ্রম করার ইচ্ছে নেই :(গাছ থেকে পাকা ফলের মত টুপ করে পেড়ে খেয়ে ফেললাম এমনটি নয়। অনলাইনে আয় করতে হলে সর্বপ্রথমে আপনাকে পরিশ্রম করার মন-মানসিকতা থাকতে হবে। যেখানে দেখিবে ছাই উড়াইয়্যা দেখ তাই ।।। ছাই দেখতে গিয়ে ছাই গিলে ফেললে হবে না।  অনেকে আছেন নিজেদের সাইট এখানে সেখানে স্প্যামিং করে বেড়ায়
এই যে সারা দিন লিংক দিয়ে বেড়ালেন কতজন পেলেন সর্বমোট ? এই দিকে যে অন্যরা বিরক্ত হচ্ছে সেটি কি দেখছেন না :(কে শোনে কার কথা। সত্যিকার অর্থে যদি অনলাইনে কাজ করতে চান সাইটের তালিকা নিন একটি একটি করে নিবন্ধন করুন। এবার একটি সাইট তৈরি করুন। নিয়মিত পোস্ট করুন। সাইটের জন্য কিছু কনটেন্ট নির্বাচিত করুন যেটায় প্রচুর পরিমাণে সার্চ হয়ে থাকে সারা বিশ্বে। শুধুমাত্র একটি এলাকা বা দেশের জন্য টার্গেট করে সফল হতে পারবেন না। কারণ বিশ্বের জন্য তৈরি করা হলে ভিজিটর পাবেন। ভিজিটর ছাড়া একটি সাইট বানিয়ে শুধু নিজেকেই দেখতে হবে বসে বসে। আর স্প্যামিং করা চিন্তা মাথা থেকে একেবারেই বাদ দিন
এডফি থেকে আয় করা যায় না :(কে বলেছে যায় না। এই জুলাই মাসের ২৩ তারিখ পর্যন্ত প্রায় ৮০ ডলার আয় হয়েছে আমার একটি সাইট থেকে। বাকি দিনগুলোতে আরো হবে। ধরা যাক প্রতিমাসে ১০০ ডলার করে পেলাম প্রতিদিন ৩০ মিনিট কাজ করে। এখন এই ১০০ ডলার কিন্তু হুট করেই আসেনি। এজন্য শ্রম দিতে হয়েছে। ব্যয় করতে হয়েছে সময়। এখন এটি ডিম পাড়ছে সোনার ডিমপাড়া হাসের মত। odesk কাজের পাশাপাশি শখের সাইট থেকে ১০০ ডলার কম কিসের
শুধুমাত্র এই সাইট নয় এভাবে যদি অন্যান্য বিষয় নিয়ে সাইট বানানো হয় তবে সেটি একসময় আপনাকে ফল দেবেই। টেকটিউনস SEO নিয়ে চেইন টিউন করার সময় সাইটটি বানিয়েছিলাম।  এভাবে যদি নিজের শখের জন্য সাইট তৈরি করেন এবং নিয়মিতভাবে যত্ন নেন একটা সময় সেই ত্তয়েবসাইট আপনাকে ভালো ফল দেবেই। রথ দেখা কলা বেচা হবে এবার দুটো একসাথে
অনলাইনে আয় আজকের দিনে একটি সাধারণ বিষয় হয়ে গেছে। কম বেশি সবাই আয়ের প্রতি আগ্রহী। কিন্তু দিন দশেক একটি কাজে শ্রম দিয়ে হাফিয়ে উঠে অন্য দিয়ে আবার পণ করে শুরু করে। অথচ একবারও কি ভেবে দেখেছেন আপনি হয়তো প্রথম বারেই সফল হতে পারেনি কিংবা কোন কারণে ব্যর্থ হয়েছে এই কাজটি যদি মনোযোগ দিয়ে করেন তবে অবশ্যই এর ফলাফল পাবেন। অনলাইনে কাজ করতে এলে যদি প্রথমেই চিন্তা থাকে আয় করবো তবে সেটি ভুল ধারণা। আপনার কি যোগ্যতা আছে অনলাইনে আয় করার? একটি সাইট রয়েছে সেখানে কি ভিজিটর আসে? তারা এসে কি পায়? তাদের জন্য সাইটে কিছু কিছু তথ্য অবশ্যই রাখতে হবে। অন্য সাইটের কনটেন্টগুলো কপি পেস্ট করে যদি রেখে দেন তবে সে বিরক্ত হবে। কারণ এই তথ্য হয়তো সে আরো বহুবার অন্যান্য সাইটে দেখেছে। যদি ইউনিক কিছু দিতে পারেন তবে সে বার বার ফিরে আসবে। এই ইউনিক কনটেন্ট তৈরি করতে হলে অবশ্যই আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে। এটা গেল কনটেন্ট এর কথা
এখন হল প্রতিযোগীতার সময়। কে কাকে পেছনে ফেলে সামনে এগিয়ে যাবে। আপনার সাইট থাকলে সেটির প্রতিযোগীকে বের করতে হবে। না হলে একসময় সে আপনাকে পেছনে ফেলে এগিয়ে যাবে। আমরা কি করি ডোমেইন হোস্টিং নিয়ে পরে ভাবি এসইও কথা। কিংবা একমাস এসইও করে বসে বসে ঝিমাই যে আমার সাইট ভালো স্থানে রয়েছে। কিন্তু এটা কি খেয়াল করেছেন যে অন্যরা আপনাকে দেখছে আপনাকে পেছনে ফেলে সামনে এগিয়ে যেতে চেষ্টা করছে
অনলাইনে শত শত সাইটের মাঝে আপনার সাইটটিকে সকলের মাঝে জনপ্রিয় করতে আপনাকে প্রথম কয়েকমাস কোন প্রকারের আয়ের হিসাব নিকাশ বাদ দিয়ে কাজ করতে হবে। অনেকে এডফি দিয়ে কিভাবে আয় করা যায় সেই বিষয়টি জানতে চেয়েছেন।  ইউজার একাউন্ট সাইটটি অনেকদিন আগে তৈরি করা। প্রথম দিকে আয়ের বিষয় বাদ দিয়ে এসইও নিয়েই কাজ করতে হয়েছে। ভিজিটর ছিল মাত্র ৫০০/১০০০। কিন্তু আজ সেখানে অর্ধলাখের মত পেজ ভিউ হয়ে থাকে। গত মাসে ১১২ ডলারের মত আয় হয়েছে আর সেপ্টেম্বর মাসে প্রায় ২৪০ ডলার সামান্য একটি ব্লগস্পট সাইট থেকে। প্রথম দিকে সেখানে ছিল মাত্র ডলার। গুগলে সার্চ করলে প্রথম পেজে আসে অনেকগুলো কিওয়ার্ড দিয়ে। সর্বদা একটা কথাই বলি একটি সাইটে ভিজিটরই প্রাণ। যতবেশি ভিজিটর আসবে তত বেশি আয় হবে। সেটি গুগল এডসেন্স হোক আর এফিলিয়েশনের মাধ্যমেই হোক না কেন
ইউজার একাউন্ট প্রথম তিনমাস কোন ডলার কি সেন্ট পর্যন্ত পায়নি। কারণ তখন ভিজিটর কম থাকায় কোন এড ব্যবহার করা হয়নি। আজ অনলাইনে অনেকেই দুই দিনের পুরনো সাইটে কিভাবে আয় করা যাবে সেটি নিয়ে মাথা নষ্ট করে ফেলে। আপনি একটি সাইট বানালেন সেটিকে ভালো একটি পর্যায়ে নিয়ে আসুন। পরে সেটিকে দিয়ে আয়ের কথা ভাবুন
নিচের ছবিটা ভালো মত করে খেয়াল করুন
প্রথম দিকে যেখানে পাওয়া গেছে প্রায় ডলার (.৮৪) আর সেখানে সেপ্টেম্বর মাসে ২৪০ ডলার। এই সংখ্যা দেখে অনেকেই অবাক হবেন। অবাক হওয়ার কিছুই নেই। গুগলের প্রথম পাতায় থাকলে আপনি আপনার সাইট নিয়ে এই রকম কেন এর চেয়ে আরো বেশি কিছু আশা করতে পারেন। আর যদি প্রথমেই ভাবেন আয় করবো হবে না
এখন আপনি যদি এসইও করা বাদ দিয়ে শুধু এখানে সেখানে স্প্যামিং করেন তবে সেটি অন্যের জন্য বিরক্তিকর। আপনার কাছে কেউ যদি অপ্রত্যাশিত লিংক দেয় কেমন লাগবে তখন? অবশ্যই বিরক্তি কর। উপরের ছবিতে যে দেশগুলো দেখা যাচ্ছে এরা সবাই সার্চ করেই সাইটে এসেছে। এডফি দিয়ে আয় করা যায় না বটে তবে করা যায় যদি বিপুল পরিমাণে ভিজিটর আসে সাইটে। আর ভিজিটর আছে ইউজার একাউন্ট সাইটে।  অনলাইন প্রতিযোগীর মাঠ। একবার ফুটবলের মত লাফিয়ে একদিকে যাবেন আবার অন্য দিকে যাবেন হবে না। যেটা করতে মন চায় বসে থাকুন কোমরে বল রেখে। হতাশ হলে চলবে না। আজকের এই টেকটিউনস একদিনেই ১১ নাম্বারে আসেনি। সকলের ভালোবাসাই একে নিয়ে এসেছে এখানে
কাজকে ভালো বাসলে অবশ্যই তার প্রতিদান পাবেন। অলসতা করে কোন কিছুই হয় না। আর নিজের সাইটের কাজে কেন অলসতা করবেন। সময় দিয়ে নিজের সাইট তৈরি করুন। একদিন আমার মত টেকটিউনস ছবি দিবেন। শুভ কামনা রইলো সকলের প্রতি। যে কোন তথ্য জানতে কিংবা প্রশ্ন করতে
একটি কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপ ইন্টারনেট সংযোগ নিয়েই হয়ে গেলেন ফ্রিল্যান্সার ? বলা যতটা সহজ হওয়া ততটা সহজ নয়। আপনি যদি কোন প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে বা চাকুরী করতে যান তবে সেখানে আপনাকে পরীক্ষা দিয়ে আপনার যোগ্যতা প্রমাণ করতে হবে। সময় মত অফিসে যেতে হবে। কাজ করতে হবে। আর অনলাইনে কাজ করার জন্য ধরাবাধা সময় না থাকলেও আপনারকে সময়ের কাজ সময়ে করতে হবে।  একজন বায়ার আপনাকে ইন্টারভিউ এর জন্য কল করেছে কিন্তু আপনি সেটি টের পেলেন কয়েকঘন্টা পরে। আর স্কাইপিতে বায়ার কথা বলবে কিন্তু নেটের লাইনে সমস্যা। অপর দিকে বসের ঝাড়ি খেতে হবে অফিসে ঠিকমত কাজ না করলে। উভয় সঙ্কট।  :cry:
ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করলে ঈদের কিংবা পুজার আনন্দ শিকেয় তুলে রাখতে হবে। কেননা কাজের চাপে যখন আপনি বসে রয়েছে তখন আপনার বন্ধু বসে বসে আড্ডা দিচ্ছে গ্রামের বাড়িতে নদীর উপরের ব্রিজে :(মনটা খারাপ হওয়ার মতই কথা। সে বছরে কত ছুটি পাচ্ছে আর আপনি মাউস আর কীবোর্ড দিয়ে ঝড় তুলে যাচ্ছেন অনলাইনে। মন খারাপ করা কিছুই নেই। আপনি ইচ্ছে করলে চাকুরীর পাশাপাশি অনলাইনে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করতে পারেন। অফিসে যাওয়ার কোন ইচ্ছে না থাকলে যানজট না পেরিয়ে আপনি নিজের ঘরেই তৈরি করে ফেলুন অফিস। বসের ঝাড়ি খাওয়ার ভয় নাই। লেট করে অফিসেও যেতে হবে না
এখন আসি ফ্রিল্যান্সিং এর কথায়। অনলাইনে বসে বসে বিড করে যাচ্ছেন ইন্টারভিউতে কল করছে না। কাজও পাচ্ছেন না। এখন চাকুরি করলে তো মাসে মাসে টাকা পেতেন। এখন আপনি যদি শুধুমাত্র একটি বিষয় নিয়েই অনলাইনে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চান তবে এটি রিস্ক হয়ে যায়। কোথায় যেন শুনেছিলাম No Risk No Gain
আপনি অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে প্রথমে আপনাকে নিজেকে প্রস্তুত করে নিতে হবে। দীর্ঘমেয়াদী যুদ্ধের জন্য। ওডেস্ক ফ্রিল্যান্সার ইল্যান্সার একাউন্ট তৈরি করার আগে ভাবুন আপনি কি কাজ পারেন ভালো মত কিংবা কি কি কাজ করতে পারবেন ভালো মত। কোনমতে নয় পুরোপুরি ভালো ভাবে যাতে করে অন্যকে সন্তুষ্ট করতে পারেন। সাম্প্রতিক সময়ে পিটিসি করে অনেকে বিশাল ধরা খেয়ে এখন গণহারে ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে একাউন্ট বানাচ্ছে যার উদাহরণ ফেসবুকে টেকটিউনস অনেকবারই দেখেছেন। এমন পরিস্থিতিতে শুধুমাত্র ফ্রিল্যান্সিং সাইটের উপর নির্ভর করে চলে না। রাতে কাজ করে ঘুমিয়েছেন সকালে উঠে দেখবেন বায়ার কাজ বন্ধ করে দিয়েছে কোন কারণ ছাড়াই। কারণ কম রেটে অনেকেই কাজ করছে এখন। ১০০ ডলারের কাজ ২০ ডলারে করে দিচ্ছে। নিজের সাথে সাথে অন্যের কপাল পুড়ছে এতে। ফ্রিল্যান্সিং এর পাশাপাশি নিজের অবলম্বনের জন্য কয়েকটা সাইট তৈরি করুন। যাতে করে সেখান থেকে মাসে মাসে অন্তত চলার মত কিছু আসে একে বারে বেকার বসে থাকতে না হয় আপনাকে
কি কি করতে পারেন? আপনি যদি ইংরেজিতে দক্ষ হন তবে কথা তো নেই। আপনি আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারেন। নিজের সাইটের জন্য ইউনিক কনটেন্ট লিখে গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে আয় করা সম্ভব। আর যদি সেটি সম্ভব না হয় তবে অন্যান্য যে এড রয়েছে সেগুলোর মাধ্যমেও আয় করা সম্ভব। সাইটে লেখা
ছবি সব কিছু্র মাধ্যমেই আয় করা সম্ভব
বর্তমানে অনেকে মোবাইলের জন্য সাইট বানিয়েও আয় করছেন। বাংলাদেশে অনেকেই রয়েছেন যাদের এই রকম সাইট রয়েছে আয়ও হচ্ছে ভালোই। সবচেয়ে বড় কথা হল কাজের প্রতি ভালোবাসা থাকলে আপনাকে বেকার কখনই বসে থাকতে হবে না। আপনার কাজের মূল্যায়ণ হবেই। ওডেস্ক কাজ করলে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে। এখন একটি কাজের জন্য সেন্সে বিড করলেন করলেন পরে যখন অন্য কাজের জন্য বিড করবেন ডলারে বায়ার কিন্তু ঠিকই আপনার কাজের ইতিহাস দেখবে। সেন্টে কাজ করে ডলারে কাজ কিভাবে আশা করেন। তবে মাঝে মধ্যে করতে হয় সেটি আপনার একাউন্টের স্বার্থে। রেটিং বাড়ানোর জন্য।ভালো লাগলে আজই নেমে পড়ুন মাউস কিবোর্ড নিয়ে অনলাইনের বিশাল জগতে। গড়ে তুলুন নিজের ক্যারিয়ার। আর হ্যা একটি কথা না বললেই নয়। নবীন হলে রিস্ক নিতে যাবেন না। নিজের জন্য চাকুরী করুন পাশাপাশি অনলাইনে নিজেকে তৈরি করুন। কোন প্রশ্নের জন্য দেখতে পারেন 
কেমন আছেন সবাই আশা করি ভালো আছেন। অসুস্থতার জন্য বেশ কিছুদিন ধরে নিয়মিতভাবে টিউন করতে পারিনি। এখন পুরোপুরিভাবে সুস্থ এবং আবার ফিরে এলাম আপনাদের কাছে। ওডেস্ক নিয়ে বর্তমানে এতবেশি আলোচনা সমালোচনা হচ্ছে যে সবাই ফ্রিল্যান্সিং বলতে ওডেস্কই বুঝে। যথারীতি পিটিসি প্রেমিকেরা এখন গণহারে ওডেস্ক যাচ্ছে অথচ তারা ক্লিক ছাড়া আরকোন কাজ পারে কিনা সেই বিষয় নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। ইদানিং ওডেস্ক কাজের চেয়ে বিড করার সংখ্যাই বেশি। একটু ঘেটে দেখলেই দেখা যায় বেশির ভাগই বাংলাদেশী
তাদের কাজ করার আগ্রহ যতটা বেশি তার চেয়ে বেশি আগ্রহ না জেনে একটি কাজ করা। ফল একে তাকে বলা ভাই কাজটা করবো কিভাবে? ওডেস্ক ছাড়া অন্যান্য মার্কেটপ্লেস রয়েছে সেগুলোতে দেখেন কাজ করেন। ওয়েব ডিজাইনার,গ্রাফিক্স ডিজাইন, ইমেইল মার্কেটিং সহ বহু কাজ রয়েছে আর দুনিয়ার সবাই যদি ওডেস্ক এসইও এক্সপার্ট হয়ে যায় তবে কাজ করানোর জন্য বায়ার হবে কে? বাজারে ৫০০ টাকার সিডি/ডিভিডি কিনে কেউ যদি নিজেকে এসইও এক্সপার্ট বলে দাবী করে। তবে আপনার ভবিষ্যত অন্ধকার তো বটেই
আপনার বায়ারের সাইটের সাড়ে বারোটার বাজাবেন খুব দ্রুতই। মাত্র কিছু দিনের মধ্যে গুগল কতগুলো আপডেট করেছে কেউ কি সেই খবর রাখেন কিংবা শেয়ার করে আপনার সাথেআগে যেখানে ঘন্টায় কতবেশি ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারে কে সেটা দেখা হত এখন দেখা হয় সাত দিনে কয়টা ব্যাকলিংক করে দিবেন। পূর্বের টিউনগুলোতে বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ওডেস্কই শুধুমাত্র একটি মার্কেট প্লেস নয় অনলাইনে। অন্য সাইটেও চেষ্টা করেন
এবার মূল প্রসঙ্গে চলে আসি। এফিলিয়েশন মার্কেটিং বর্তমান সময়ে অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম। যার সাহায্য প্রতি মাসে বিপুল পরিমাণ আয় করা সম্ভব। তবে এখানে আয় যেমন বেশি তেমন পরিশ্রমও রয়েছে। এফিলিয়েশন এর জন্য আপনাকে প্রস্তুতি নিতে হবে আগে থেকেই। প্রথম ঠিক করতে হবে আপনি কি নিয়ে এফিলিয়েশন করবেন। টার্গেট ঠিক করার পরে আপনাকে সেটির কি রকম প্রতিযোগীতা রয়েছে নির্ধারণ করতে হবে। এখানে বলা ভালো লাইভ টেলিভিশন আর আমাজনের এফিলিয়েশন মধ্যে কিন্তু অনেকটাই পার্থক্য রয়েছে
এক একটি মার্কেট প্লেস এর জন্য আপনাকে আলাদা ভাবে কাজ করতে হবে একটির সাথে অন্যটি মিলবে না। তবে একটি বিষয়ে মিল রয়েছে সেটি হল কীওয়ার্ড রিসার্চ করা। আপনার কীওয়ার্ড নির্ধারিত হয়ে গেলে সেখান থেকে আপনাকে ডোমেইন নিতে হবে। হোস্টিং একটি ভালো কোম্পানী থেকে নিতে হবে। কারণ সাইট এসে যাতে ভিজিটর ফিরে না যায় কিংবা কোন কারণে যাতে ডাউন না থাকে। সাইটটিকে সুন্দর করে সাজাতে হবে। ভিজিটরের দৃষ্টি আকর্ষণ করে সহজে। এখন আপনি ইচ্ছে করলে ব্লগস্পটেও ফ্রি সাইট বানাতে পারেন
পেমেন্ট হিসেবে বেশিরভাগ সাইটই পেপাল সাপোর্ট করে। এটা বাংলাদেশীদের জন্য বড় সমস্যা। তবে আপনার সহজেই ব্যাংক এর মাধ্যমে পেমেন্ট নিয়ে আসতে পারেন। ১৫/৩০ দিন পর পর নির্দিষ্ট সংখ্যায় ডলার জমা হলে নিয়ে আসা যায়
এফিলিয়েশন মার্কেটিং পরিশ্রম যেমন তেমনিভাবে আয়ও বেশি। এখানে আপনার বিক্রয় হলেই আয় হবে। কোন কোন সাইট তাদের প্রোডাক্ট ৭৫% পর্যন্ত কমিশন দিয়ে থাকে। একটি পন্য ১০০ ডলারে সেল হলে আপনি সেখান থেকে ৭৫ ডলার পাবেন। খুশি  হওয়ার কারণে নেই। কেননা এখানে এই ৭৫% কমিশন পেতে হলে আপনাকে নিজের সাইটটিকে সেই ভাবে তৈরি করতে হবে। ভিজিটর নিয়ে আসতে হবে। শুধু নিয়ে এলেই হবে না
বিক্রয় করতে হবে। তাদেরকে পণ্য কেনার জন্য উৎসাহিত করতে হবে। একটি সাইট ভালো অবস্থা আসতে সময় লাগে বেশি কিছু দিন। আপনি যদি শ্রম দেন অবশ্যই সাফল্য পাবেন। এক মাস দুই মাস কাজ করে হতাশ হলে চলবে না। নিয়মিতভাবে প্রচার প্রচারণা চালাতে হবে। অনলাইনে মার্কেটিং করতে হবে বিভিন্ন সাইটে। স্যোশাল সাইট গুলোতে। বসে বসে অযথা সময় নষ্ট না করে  পরিকল্পনার মাধ্যমে কাজ করলে অবশ্যই সফলতা পাবেন। সবাইকে ঈদ এবং পূজার শুভেচ্ছা রইলো। সামনে এফিলিয়েশন নিয়ে দেখা হবে নতুন কোন টিউনে
সাইটের ট্রাফিক থেকে আয় করা? সেটি আবার কিভাবে? আপনার সাইটে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে যে ভিজিটর আসে তাদের থেকে আপনি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে কিংবা লিংক ক্লিকের মধ্যে আয় করছেন
PTP বা Paid-to-Promote এড প্রর্দশনের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। মূলত US,CA এবং Western Europe এর যে ভিজিটর আসে তার উপর ভিত্তি করে তারা হাই রেট দিয়ে থাকে। US এর ইউনিক ভিজিটর ১০০০ জন হলেই আপনি পাবেন $3.44 যা অন্যান্য এডের চেয়ে বেশি। সেখানে ক্লিক না করলে আয় হয় না। এখানে ক্লিক করতে হয় না। স্বয়ংক্রিয়ভাবে এড সাইটের নিচের দিকে প্রর্দশিত হয়ে থাকে এবং ডলার একাউন্টে জমা হয় আর ডলার হলেই পেমেন্ট ক্যাশ আউট করা যায়। পেপাল এর মাধ্যমে পেমেন্ট দেওয়া হয়। কি মন খারাপ হয়ে গেল? মন খারাপ করার কিছুই নেই
কেননা দেশে এখন অনেকেরই ভেরিফাই একাউন্ট রয়েছে। তাদের কারো সাথে যোগাযোগ করুন। আপনার ইমেইল একাউন্ট তার একাউন্টের সাথে যোগ করতে বলুন। ডলার এলে আপনার একাউন্ট ঠিকই একটি মেইল আসবে কত ডলার জমা হয়েছে। বিশ্বাস হয় না ? দেখুন আমারটা
পেমেন্ট নিয়ে ভাবনা তো গেল এবার দেখুন কিভাবে সেটআপ করবেন আপনার একাউন্টখানা। ঝামেলা নেই তেমন এই সাইটে। ইমেইল পার্সওয়ার্ড পেপাল একাউন্ট দিয়ে রেজিস্ট্রশন করুন। পেপাল এর ঠিকানা পেমেন্ট আইডি পরে দিলেও হবে।লগইন করার পরে code গিয়ে যে কোড পাবেন সেটিকে আপনার সাইটে বসিয়ে দিন। এখানে প্রতিটি কোড দেখতে একই ধরণের হলেও রেটে ভিন্নতা রয়েছে। আমি প্রথম কোডটা ব্যবহার করেছি।মাত্র কয়েক ঘন্টা আগে কোড নতুন একটা সাইটে বসিয়ে পরীক্ষা করা হয়েছে।যেখান থেকে কিছু জমাও হয়েছে।আপনাদের সাইটে এই কোডটি বসিয়ে সহজেই আয় করতে পারেন। তবে যেটি না বললেই নয় US,CA এবং Western Europe এর ভিজিটর হল মূল টার্গেট।এখানে রেট পাওয়া যায় বেশি অন্যদেশের চেয়ে। এখন আপনার সাইটে যদি ২০ হাজার ভিজিটর আসে তবে আপনি সহজেই ভালো ট্রাফিক পাবেন এজন্য একটি ফ্যানপেইজ তৈরি করুন। সেখানে নিজের সাইটটাকে প্রমোট করুন। যাতে করে সেখানে থেকে অন্তত কয়েকহাজার ভিজিটর পান। শুধুমাত্র বাংলা সাইট বানিয়ে স্প্যামিং করে কিছুই করতে পারবেন না। এর চেয়ে ইংরেজিকে গুরুত্ব দিয়ে সাইট বানান। সারা বিশ্বের ভিজিটরকে পাবেন পাশে। আর বেশি ভিজিটর দিয়ে আপনার সাইট একটি আয়ের ঊৎস হতে পারে অনলাইনে
শুভ নববর্ষ ২০১৩ একটু দেরি করেই নতুন বছরের শুভেচ্ছা টেকটিউনস পরিবারের সবাইকে। অনলাইনে আয় নিয়ে অনেকেরই রাতের ঘুম হয় না। আবার অনেকে বুঝতে পারেন না কি নিয়ে কাজ শুরু করবেন। টেকটিউনস সহ বিভিন্ন বাংলা সাইটে নিয়মিতভাবে টিউটোরিয়াল প্রকাশিত হচ্ছে সেখান থেকে আপনার পছন্দ অনুসারে বিষয় বেছে নিয়ে চর্চা করুন আর এমন সকল বিষয় বেছে নিতে পারেন যে সকল বিষয়ে প্রতিযোগীতা কম। কিন্তু আপনি সহজেই আয়ত্ত্ব করতে পারবেন এবং আপনার পরিশ্রমের পরে সফলতার মুখ দেখতে পারবেন কিছু দিনের মধ্যেই। যাই হোক শুরু করি আজকের টিউন
এসইও নিয়ে যারা আশাবাদী ছিলেন যে শিখে হোক আর না শিখে হোক অনলাইনে আয় করতে হবে। সেটা এক সেন্ট হোক না কেন। অনলাইন থেকে আয় করতে পারছি। এই ধরনের এসইও এক্সপার্ট(!)দের জন্য
আগে যেখানে প্রতিটি এসইও জবের জন্য মাত্র ৩০/৪০টি আবেদন জমা হত সেখানে ৩০০-৪০০ বিড কোন ব্যাপারই না। এত এত আবেদনের মাঝে কিভাবে নিজেকে যোগ্য হিসেবে প্রমাণ করবেন বায়ারের কাছে? করা মোটামুটিভাবে কষ্টসাধ্য যদি আপনি সেখানে নতুন সদস্য হোন। ওডেস্ক ছাড়াও অন্যান্য সাইট আছে ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য। তবে ওডেস্ক নিয়ে কাজ করা মোটামুটিভাবে সহজ এবং নিয়ে লেখালেখি হওয়ার কারণে সবাই এখানেই কাজ করতে ইচ্ছুক বেশি। আর এখানেই যত সমস্যা। পিটিসি সাইটে যারা কাজ করতেন আগে তারা এই সাইটে একাউন্ট বানিয়ে সহজে আয় করার জন্য অনেক কম রেটে কাজ পাওয়ার জন্য বিড করছে। অথচ বাংলাদেশী অনেক এসইও এক্সপার্ট আছেন যারা ২০ ডলার/ঘন্টা কাজ করেন
আপনি যদি এসইও সম্পর্কে জানেন তবে নিজের জন্যই কাজ করতে পারেন। কারণ আপনি যখন একটি কাজের জন্য বিড করতে যাবেন তখন আপনার কাজের অভিজ্ঞতা কি যদি আপনার প্রোফাইল একেবারেই নতুন হয়ে থাকে। এই সকল কাজের উদাহরণগুলো বায়ারকে দেখাতে পারেন। বর্তমানে এসইও- যে অবস্থা তাতে কাজ পাওয়া অনেকটাই কষ্টে। তবে কি হাত গুটিয়ে বসে থাকবেন। কোন মতেই নয়। নিয়মিতভাবে বিড করুন পাশাপাশি নিজের সাইট নিয়ে এগিয়ে যাবেন। বোঝা যাচ্ছে না। সহজ করেই বলছি
ধরা যাক একটি সাইট আছে আপনার। যেটি গুগলে প্রথম পাতায় চলে আসে বিভিন্ন কীওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করেই। spy camera কীওয়ার্ড দিয়ে গুগলে সার্চ করে প্রথম পেজে প্রথম তিনটি সাইট দেখা যাচ্ছে
যেখানে আমাজন নাম্বারে রয়েছে।প্রথম এবং তৃতীয় সাইট দুটোতে spy camera কীওয়ার্ড দিয়ে সার্চ দিলেই চলে আসছে।যারা এই পণ্যটি কিনতে আগ্রহী তারাই সার্চ করবেন
এবং এখান থেকে প্রতিদিন যে পরিমাণে সেল হবে তা বোঝা যাচ্ছে মূলত একটি সাইট সেটি গুগল এডসেন্স নিয়ে হোক আর এফিলিয়েশন মার্কেটিং এর জন্য তৈরি হলেও এখানে ভিজিটরের উপরে নির্ভর করে বিক্রয় হবে। এবার আপনি যদি নিয়মিতভাবে এসইও করে আপনার সাইটটিকে প্রথমে নিয়ে আসতে পারেন তবে আপনাকে আর পেছনের দিকে ফিরে তাকাতে হবে না
সফলতার পথ কখনোই সহজ নয়। উন্থান পতন থাকবেই। বাংলাদেশে আজকে যারা ভালো অবস্থানে রয়েছেন তারা কিন্তু হুট করেই এই অবস্থানে আসেননি। সময় পরিশ্রম চেষ্টার মাধ্যমেই সবার মাঝে নিজেকে দৃষ্টান্ত হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। আপনিও পারবেন। চেষ্টা করুন। একই সাথে নিজের মনোবল দৃঢ় করুন। আপনিও তাদের মত একজন হবেন। সেই অপেক্ষায় রইলাম। সবাই ভালো থাকবেন
দীর্ঘদিন ধরে টেকটিউনসের সাথে আছি এবং বিভিন্ন সময় সবাইকে সচেতন করার জন্য টিউন করে যাচ্ছি। কিন্তু প্রথম থেকে একটি বিষয়ই ভাবিয়ে তুলেছে বার বার শর্টকাটে আয় করার জন্য  সবসময় চেষ্টা করে যাচ্ছেন। কেননা এতে পরিশ্রম এবং সময় লাগে কম। এই রকমই একটি বহুল আলোচিত সমালোচিত বিষয় হল পিটিসি। পিটিসিতে আয় করার জন্য আপনাকে কোন প্রকারের পরিশ্রম করার প্রয়োজন পড়ে না। কারণ এখানে বসে বসে ২০/৩০ সেকেন্ড ক্লিক করে করে আপনি ডলার পাবেন
আর যদি রেফারেল লিংক পাওয়া যায় তবে তো কোন কথাই নাই। ডান হাত বাম হাত ইত্যাদি ইত্যাদি করে করে বন্ধুবান্ধব সকলের মাথা নষ্ট। এই ধরনের পিটিসির পাশাপাশি আরেকটা পদ্ধতি হল ডেস্টিনি। পরিবারের সবারকে তো বটেই চাচাতো ভাইয়ের খালাতো বোনের ননদের জামাই এর বন্ধু ডেসটিনির সদস্য। আপনাকে বানিয়েছে পাশাপাশি পুরো এলাকা মেম্বার বানিয়েছে। পাহাড়ী এলাকায় গাছ লাগিয়ে দশ বছরে বহু অর্থ আয় করা যাবে। এখন আস্তে আস্তে থলের বেড়াল সবই বেড়িয়ে আসছে। থাক সেই দিকে আর নাই বা গেলাম
অনলাইনে কিভাবে কাজ শুরু করবেন বা কি করতে চান? প্রথমে আপনার সক্ষমতাকে যাচাই করে নিন। আপনার যদি আকাআকি করার প্রতি আগ্রহ না থাকে তবে আপনাকে শত বলেও সেখান থেকে ভালো কোন ফিডব্যাক পাওয়া সম্ভব নয়। আবার আপনি যদি লেখালেখি পছন্দ না করেন তবে আপনাকে সারাদিন বসিয়ে রেখেও একটি লেখা প্রকাশ করা সম্ভব নয়। আপনার মনকে প্রশ্ন করুন। কি করতে মন চায়?
আশাকরি বুঝতে পেরেছেন। এবার শুরু হল কাজ শেখার পালা। সময় নিয়ে ইউটিউব সার্চ করুন। কিংবা গুগলে সার্চ করে দেখুন। এই বিষয় অনেক অনেক টিউটোরিয়াল পাবেন। একটি দুটো টিউটোরিয়াল দেখে শেখা সম্ভব নয়। বাংলাভাষায় অনেক টিউটোরিয়ালই এখন বিভিন্ন সাইটের কল্যাণে পাওয়া যাচ্ছে। তবে নিজেকে আপডেট রাখতে চাইলে অবশ্যই ইউটিউব এবং গুগলের সাহায্য নিতে হবে। অভিজ্ঞ যারা আছেন তারা হয়তো কাজের চাপে ব্যস্ততার জন্য সবসময় আপনাকে সাহায্য করতে পারবেন না। তবে আপনি যদি ৫০% জেনে আর বাকিটুকু জানার জন্য সাহায্য চান তবে অবশ্যই তারা সাহায্য করবেন। প্রশ্ন করে সাথে সাথে উওর পেয়ে একটু দেরি হতে পারে। হতাশ হবেন না
একটি পৃষ্ঠায় আইডিয়াগুলো লিখে রাখুন। একটি একটি করে সমাধান করুন। সবগুলো একই সাথে শুরু করলে কোন কাজই শেষ হবে না

আপনাকে সফল হওয়ার জন্য বিভিন্ন সাইট ভিজিট করতে হবে। সেখান থেকে প্রাপ্ত তথ্য সবগুলো মিলিয়ে কাজ করতে হবে। কারণ একটি সাইটের একটি পোস্টে সবসময় তথ্য পরিপূর্ণ নাও  থাকতে পারে।ধৈর্য ধারণ করে প্রতিটি বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে শিখতে হবে। শেখার কোন শেষ নেই। বর্তমানে যারা অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছেন তারাও নিজেরকে প্রতিনিয়তই আপডেট তথ্যের সাথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। যতটুকু সময় পাবেন নিজেরকে সমৃদ্ধ করার চেষ্টা করে যাবেন। আর একটি কথা হল নিজের মধ্যে লুকিয়ে থাকা সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করতে হবে আপনাকেই। কারণ আপনি অন্যকে অনুকরণ করে যতখানি এগিয়ে যেতে পারবেন তার চেয়ে বেশি লাভবান হবে যদি নিজের মধ্যে আরো বড় হওয়ার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা থাকে। একদিন আপনিও হতে পারেন বাংলাদেশের একটি প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার। সেখানে বহু মানুষের কর্মসংস্থান হতে পাবেন। সেই আগামীদিনের প্রত্যাশায়। ভালো থাকবেন সবাই
(Coped Books)
thanks.keep visit and take more information.
we will share more books/tricks to earn.