Online Earning Book | Orars Outsourcing Book Part1



Online Earning Book (Total Earning Books | An Books To Be An IT Worker/Oust sourcing Analysis)
Part:- 1
ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা কি করি বা করি না সে বিষয়ে কোন বির্তকে যাবো না। কারণ এখানে যারা টিউনটি পড়ছেন তারা মোটামুটি ভাবে ইন্টারনেট সম্পর্কে জানেন। আর বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ভাবে অনলাইনে আয়ের বিষয়ে জেনেছেন। মূলত নবীন টিউনারদের জন্য এই টিউনটির সূত্রপাত। যাতে করে তারা অনলাইনে আয়ের বিষয়ে খুটিনাটি বিষয় সম্পর্কে জানতে পারেন। অনেকে হয়তো জানেন তারপরত্ত একে বারে প্রাথমিক পর্যায় থেকে আলোকপাত করা হবে যাতে কারো কোন বিষয়ে বুঝতে অসুবিধা না হয়। যাই হোক আর কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক মূল কথা


ইন্টারনেটে রয়েছে হাজার হাজার ডলার উপার্জন করার সুযোগ। শুধুমাত্র নিজেকে প্রস্তুত করা। সারা বিশ্বের অন্যান্য দেশের মত আপনিত্ত বাংলাদেশ থেকে আয় করতে পারেন অনলাইন থেকে। মূলত ইন্টারনেটে আয় করার বিভিন্ন পন্থা রয়েছে। আপনার যদি একটি সাইট থাকে তাহলে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন প্রর্দশন করে। বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ, লোগো ডিজাইনারদের জন্য রয়েছে বিভিন্ন সুযোগ,ছবি আপলোড করা মাধ্যমে আয় করার সুযোগ রয়েছে,ভিডিত্ত এডিটিং, এ্যানিমেশন করার মাধ্যমে,সফটত্তয়্যার তৈরির মত হাজার হাজার পথ রয়েছে ইন্টারনেটে আয় করার। এরকম ১০১টা কাজ রয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আমাদেরকে এমন কাজ করতে হবে যাতে করে সহজেই আমরা আয় করতে পারি। কেননা বিদ্যুৎ সমস্যা,ইন্টারনেটের স্পীড ইত্যাদি সমস্যার কারণে অবশ্যই আমাদেরকে স্বল্প সময়ে যাতে করে বেশি আয় করা যায় তেমন পদ্ধতি খুজে বের করতে হবে
ধারাবাহিক ভাবে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে মন্তব্য করে জানাতে পারেন। ব্যস্ততার মাঝেত্ত উত্তর দেত্তয়ার চেষ্টা করা হবে
অনলাইনে আয় করতে গেলে প্রথমে একটি বিষয় আপনাকে মাথায় রাখতে হবে সেটি হল আপনি আপনার উপার্জিত ডলার কী ভাবে নিজের কাছে নিয়ে আসবেন। কেননা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সবগুলো পদ্ধতি অনুসরণ করা সম্ভব নয়। অনলাইনে বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় মাধ্যম হল পেপাল কিন্তু দু:খজনক হল বাংলাদেশে পেপাল সমর্থন করে না। তাই অধিকাংশ ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে রয়েছি। বেশিরভাগ সাইট অনলাইনে কাজের পেমেন্ট পেপাল এর মাধ্যমে করে থাকে। এছাড়া বর্তমান সময় এলার্টপে,মানিবুকারসহ আরো বিভিন্ন পদ্ধতি প্রচলিত রয়েছে। তবে এলার্টপে অধিকাংশ সাইটে সমর্থন করে না। এবং অনলাইনে কোন কেনাকাটার সময় এলার্টপের ডলার ব্যবহার করা যায় না। আশার কথা এই যে আগামী সেপ্টেম্বর নাগাদ বাংলাদেশে পেপাল আসার সম্ভাবনা রয়েছে। পেপাল আসার মাধ্যমে আমাদের দেশে অনলাইনে আয়ের ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে সাহায্য দুয়ার খুলে দিবে। তখন আর হতাশ হতে হবে না যে কীভাবে অর্থ দেশে আনা যাবে। এখন বিভিন্ন ভাবে পেপালের ডলার দেশে আনা যায়। বিদেশে আত্নীয়স্বজন থাকলে তাদের মাধ্যমে পেপাল একাউন্ট তৈরি করে ডলারগুলো আনা যায়। তবে সীমিত সংখ্যক সুবিধা পাচ্ছেন। ঝুকিপূর্ণ হত্তয়ার কারণে আমাদেরকে অন্যান্য পদ্ধতিসমূহ সর্ম্পকে পর্যাপ্ত ধারণা থাকা প্রয়োজন
(Next Part:-2
Earn From Online(Orars outsourcing-p1) Published By Orars.com
thanks boss.keep visiting and take more information.