part 9



শিরোনাম দেখে চমকে ঊঠার কোন কারণ নেই। 'ওডেস্ক কনট্রাক্টর অ্যাপ্রেসিয়েশন ডে' অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ১৬ই মে ঢাকায়। অনুষ্ঠানে নির্বাচিত ফ্রিল্যান্সাররা অংশগ্রহণ করেছেন। সেখানে এক তথ্যে জানা যায় বাংলাদেশ বিশ্বে ৩য় দেশ যারা ওডেস্ক শতকরা ১২% কাজ করে থাকেন। কয়েক বছর পূর্বে যেখানে হাতে গোনা কয়েকজন ছিল সেখানে এই বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে আশাব্যাঞ্জক। তবে হতাশার কথা এই যে বিপুল সংখ্যক জনবল থাকার পরও আমরা ফ্রিল্যান্সিং এর পরিবর্তে আমাদের মেধাকে অন্য কাজে ব্যবহার করছি। বিভিন্ন পিটিসি কিংবা এমএলএম ব্যবসার কথা না বললেই নয়। অথচ ২০১২ সালে পর্যন্ত শুধু মাত্র ওডেস্ক ৭২০,০০০ ঘন্টা কাজ করেছে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সাররা। অন্যান্য সাইটের কথা তো বাকি রয়েছে।ওডেস্ক এর তথ্যানুসারে ফ্রিল্যান্সাররা বিভিন্ন ধরণের কাজ করে বিপুল পরিমাণের বৈদেশিক অর্থ উপার্জন করেছেন।  অথচ বিদ্যুৎ সমস্যা রয়েছে ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা অভাব। এরই মাঝে বাংলার সন্তানেরা যে বিশ্বের মাঝে নিজেদেরকে তুলে ধরেছেন অন্যভাবে সেটিই আশার কথা। যেখানে বিদেশীদের ধারণা ছিল আমরা দরিদ্র অসহায় বন্যা পীড়িত দেশের মানুষ। আজ সেখানে আমাদের যে মেধা আছে কর্মস্পৃহা রয়েছে সেটি প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে দেশের ছেলেরা। 'ওডেস্ক কনট্রাক্টর অ্যাপ্রেসিয়েশন ডেহোক আমাদের অনুপ্রেরণা। বেকারত্ব ঘুচিয়ে বিশ্বে-দেশে-সমাজে নিজেদের করি তুলি উজ্জ্বল
গুগল এডসেন্স একাউন্টের মাধ্যমে আপনি আপনার সাইট থেকে আয় করতে পারেন। তবে সোনার হরিণের মতই এডসেন্স একাউন্ট পাত্তয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। আবার অনেকের একাউন্ট রয়েছে কিন্তু সঠিক স্থানে বিজ্ঞাপন প্রর্দশন না করার কারণে মাসে বেশি আয় হচ্ছে না। আপনি একটি একাউন্টের মালিক হতে পারেন যদি আপনি পরিশ্রম করেন। SEO মেনে যদি একটি সাইট তৈরি করেন এবং এতে ভালো মানের কীওয়ার্ড ব্যবহার করে তবে ভিজিটর পাবেন। আর গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার জন্য আপনার হাজার হাজার ভিজিটরের প্রয়োজন নেই। সঠিক স্থানে বিজ্ঞাপন প্রর্দশন করা হলে অন্তত কিছু ক্লিক যাতে হয়। সবাই ক্লিক করে না। তাই হাজার ভিজিটরের জন্য চিন্তা না করাই ভালো। যেমন প্রতিদিন ২০ হাজার ভিজিটর এল কিন্তু ক্লিক করছে মাত্র ১০০/২০০ জন এর চেয়ে হাজার ভিজিটর এলে ১০০/২০০ ক্লিক হবে
গুগল এডসেন্স কোড আপনার সাইটের উপরের দিকে, টাইটেল এর নিচে এবং ডানপাশে ব্যবহার করতে পারেন। অনেকে সারা সাইটে দিয়ে রাখেন সেটা ভুল। কেননা বেশি এড মানে বেশি আয় না।